A Memorable Incident Completing Story Writing

 

Read the beginning of the following story and complete it in your own way. Give a title to it.

a-memorable-incident-completing-story-writing


As I was walking home yesterday, a small man with a long pointed beard and only one arm stopped me and  asked me the way to “Nur Manjil”. I was very surprised because, that was my own house …..


A Memorable Incident Completing Story Writing


Ans.

As I was walking home yesterday, a small man with a long pointed beard and only one arm stopped me and asked me the way to ‘Nur Manjil’. I was very surprised because that was my own house,  However, I thought that perhaps he had some business with other members of my family. So, without asking anything more, I helped the man to reach my house.


No sooner had I reached the main gate of our house with the stranger than my father saw the man. They first gazed at each other for some time. It seemed that they could not talk either for happiness or for sorrow. I marked another thing that tears were rolling down from their eyes. This surprising situation struck me dumb. Suddenly, they embraced each other and began weeping.


In the meantime, the other members of our family reached the place. Immediately after seeing the man, my grandmother addressed him as ‘Nur Hossain!. My another uncle also addressed him as “Bhaiya (brother)!” Immediately, remembered as I had heard from my father that the man is none but one of my uncles who joined the Liberation War. Our house has also been named after him. My joys knew no bounds at that moment. And now I feel proud that one of my uncles fought for the sake of our country. I remember this unexpected but remarkable incident even now.



অনুবাদ: গতকাল আমি বাড়ি যাচ্ছিলাম। লম্বা সরু দাড়ি এবং এক হাতওয়ালা একজন খাটো ব্যক্তি আমাকে থামালেন এবং নূরমঞ্জিল যাওয়ার রাস্তা জানতে চাইলেন। আমি খুবই অবাক হলাম। কারণ সেটি আমার বাড়ি ছিল। যাহোক, আমি ভাবলাম তার হয়তাে আমাদের বাড়ির অন্য সদস্যদের সাথে কোনাে কাজ রয়েছে। তাই আর কোনাে কিছু জিজ্ঞাসা না করে আমি লােকটিকে আমাদের বাড়িতে পৌছাতে সাহায্য করলাম।


সেই অপরিচিত লােকটির সাথে আমাদের বাড়ি পৌছাতে না পৌছাতেই আমার বাবা লাোকটিকে দেখলেন। প্রথমে তারা একে অপরের দিকে তাকিয়ে  রহলেন। মনে হলাে যেন তারা আনন্দে অথবা কষ্টে কথা বলতে পারছেন না। আমি খেয়াল করলাম তাদের দুজনের চোখ বেয়ে অশু ঝরছে। এই বিন্ময়কর  ঘটনা আমাকে নির্বাক করেছিল। হঠাৎ করেই তারা একে অপরকে জড়িয়ে ধরলেন এবং কাঁদতে লাগলেন।


এরই মধ্যে আমাদের পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা সেখানে উপস্থিত হলাে। শীঘ্রই লোকটিকে দেখার পর আমার দাদীমা লােকটিকে নুর হােসেন। বলসম্বোধন, করলেন। আমার আরেক চাচা তাকে ‘ভাইয়া’ বলে ডাকলেন।


আওসত্তুর আমার মনে হলাে, যেমনটি আমার বাবা আমাকে বলেছিলেন, এ লােকটি আর কেউ নন, তিনি আমার চাচা যিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। আমাদের বাড়িটি তার নামেই নামকরণ করা হয়েছিল। সেই সময় আমার আনন্দের সীমা রইল না। এখন আমার গর্ববােধ হয়, কেননা আমার চাচা আমাদের দেশের জন্য লড়াই করেছিলেন। এই অপ্রত্যাশিত কিন্তু স্মারণীয় ঘটনাটি আমার এখনও মনে পড়ে ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *